রাইস অফ এম্পায়ার অটোম্যান, সিজন ০১ ভলিউম ০৬





 


তুরস্কের গুরুত্বপূর্ণ ইস্তাম্বুল আগে কনস্ট্যান্ট শহর পরিচিত ছিল। ১৪৫৩ সালে ইউসিয়ান দ্বিতীয় মহম্মদ জয়ের ইতিহাসের পাতায় নিজের নাম লেখান। এটি ছিল রোমান (বাইজেন্টাইন) সামরাজের পুলিশ ছিল। 




ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৪৫৩ এপ্রিল ৬ এপ্রিল থেকে ২৯ মে পর্যন্ত জানা যায়। ব্যবহারিকভাবে শহরটি উসমানীয় সাম্রাজ্যের অধিকারে আসে। তার পুবে মহান সেলজুক ব্লক আরসালান শহর ও জয় বিপদ কিন্তু এরফা ধরে রাখতে পারেন।


কনস্টিনোপলে বিজয়কে ১৫০০ জুলাই মতবিবর রোমান সামরাজ্যের সমাপ্তি হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। উসমানদের এই বিজয়ের ফলে উসমানীয় সেনাদের শেষ পর্যন্ত অগ্রসর আর কোনো বাধা বন্ধ না। খ্রিস্টানদের জন্য এই শোচিয়ান পতন ছিল অকল্পনীয়।




বিজয়ের পর মোহাম্মদ তার পুলিশ এড্রিন পার্টি কনস্ট্যান্টনোপল বা ইম্বেলে নিয়ে প্রশ্ন তোলে। শহর অবরোধের আগে পরে শহরের কিছু গ্রীক ও অগ্রীক জ্ঞানজীবী বেশ সহজ হয়। তাদের অধিকাংশ ইতালিতে পারে এবং ইউরোপীয় রেনেসাতে সাহায্য করে।


অনেক পরিচিত ঐতিহাসিক বিশ্লেষক, সাধারণ কনস্ট্যান্টনোপ বিজয় ওরাজ বজেসেন্টাইন সাম্যের পতনকে মধ্য যুগের সমপ্তি হিসাবে। 




কনস্ট্যান্টনোপল কখন থেকে রোমানদের হাতে ছিল




এর আগে রো সম্রাট কনসট্যান্টাইন স্থানীয় ৩৩০ সাল থেকে কনস্ট্যান্টনোপল পুলিশ হিসাবে গঠিত হয়েছিল। পরবর্তী ১১ বার আসন শহরটি বেশ ব্যবস্থা নিরোধ গঠন ১২০৪ ক্রুসেডের সময় এটি কেউ পেতে পারে।


ক্রুসেডার কনস্ট্যান্টপালকে একটি অস্থায়ী ল্যাটিন রাষ্ট্রের জন্য। তবে সাম্রাজ্যের অবশিষ্ট অংশ গ্রীক রাষ্ট্র, বিশেষ করে নাইসিয়া, এপিরাস ও ট্রেডবিন্ডে বিভক্ত হয়েছে। এই গ্রীকিং মিত্র হিসাবে ল্যাটিন শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বাজেসেন্টাইন মুকুটের জন্য তাদের মধ্যে প্রতি যোগসূত্র লিপ্ত হয়।




নাইসিয়ানরা ১২৬১ সালে কনস্ট্যান্টনোপাল অধিকার করে। এই সাম্রাজ্যে ভরে শান্তি বিরাজ করছি। ল্যাটিন, সার্বিয়ান, বুলিয়ান ও উসমানীয় তুর্কিরা আক্রমণ করে।




১৩৪৬ থেকে ১৩৪৯ সাল পর্যন্ত স্থায়ীভাবে ব্ল্যাক ডেথ বলে মহামারী শহর প্রায় অর্ধেক মৃত্যবরন করে। আরও দুই গ্রুপ আগে ক্রুসেডারদের আক্রমণের ফলে অর্থনৈতিক ও আঞ্চলি আধিপত্য খার্বের কারণে লোকখ্যা কম ছিল। ১৪৫৩-এর ফলে বড় মাঠ দ্বারা কিছু দেওয়া ঘেরা বছরের শহরটির সমষ্টি ছিল। সম্পূর্ণ পাল্টা পাল্টা পাল্টার থিওডোসিয়ান চারল দ্বারা ঘেরা ছিল।




১৪৫০ সাল নাগাদ সাম্রাজ্য প্রাপ্ত হয়েছে। নাগরিক শহর উয়ার কয়েক বর্গাইল, মারমারা সাগরের প্রিন্স ও দ্বীপ পেলো কাল এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র মিস্ট্রাস নিয়ে গঠিত। একা ক্রুসেডের ফলশ্রুতিতে সৃষ্ট ট্রেবিজন্ড সাম্রাজ্য স্বাধীন কৃষ্ণ সাগরের উপকূলে সংস্থা ছিল।




সাতের মুহাম্মদ উত্থান করা




১৪৫১ সালে প্রথম হন দ্বিতীয় মুহাম্মদ তার উত্তরী।  মাত্র ১৯ বছর বয়সী একজন তরুণ শাসক কতটুকু যোগ্য তা নিয়ে অনেক মনেই প্রশ্ন করা।  বলকান এজিয়ানদের খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ- কোনো সফল হতে পারে না বলে তার ব্যক্তি ছিল।  কিন্তু দিনটি জানাতে যেতে এবং জ্ঞান নিতে পারে সবার কাছে তার কথা বলা হয়েছে।  অভিনব রণকৌশল প্রয়োগ করে তিনি নিজেকে একজন যোগ্য শাসক হিসেবে ব্যবহার করেন। 




উসমানীয় সাম্রাজ্যের শক্তি ও রণকৌশল:

বিশাল মহম্মদের সমুদ্রসীমা থেকে শহর বন্দোবস্ত একটি নৌবহর নির্মাণের জন্য।  এটি অংশ গলিপোলির গ্রিক নাবিকদের নিয়ে গঠিত হয়েছিল।


উসমানিয়ারা মাঝারি কামান গঠনে উত্তর একথার আগে জানা ছিল।  কিন্তু গোলা ছোড়া পাল্লার প্রতি পক্ষের মনে দেখা যায়।  অস্ত্রের ক্ষেত্রে উসমানীয়দের এই সক্ষমতা উরবান নামক এক হাঙ্গেরিয়ান (কারো নিজেরা) ব্যবহার করা সম্ভব।


তার ছিল নকশা করা একটি কালিকার নাম “শাহি”।  এটির আটটি ছিল ২৭ ফুট (৮.২ মি) এবং এটি ৬০০ পাউন্ডের (২৭২ কেজি) একটি গোলা প্রায় এক মাইল (১.৬ কিমি) পথ ছুড়ে মারতে পারত।


বেশ কয়েকবার চেষ্টা পরও বালতুঘলুর অধীন উসমানীয় নৌবহরগুলো যখন গোল্ডেন হর্নে খুঁজে বের করতে পারে না তখন বুদ্ধির আসে অভির মুহাম্মদের।  তিনি গোল্ডেন হর্নের উত্তরে কাঠের গালাটারের উপর দিয়ে চর্বি মাখানো একটি মহানগর গঠনের আদেশ দেন।  অন্য, মধ্য পথের অবিশ্বাস্য!


 জাহাজকে তে নে গোল্ডেন হর্নে নেওয়া হয়।  ফলে বজেন টাইনদের মনোবল ভেঙ্গে যায়।  ২৮ এপ্রিল ইউএসমানীয় জাহাজগুলোকে একটা চেষ্টা করতে হবে।  কিন্তু উসমানীয়রা পূর্বে সংকেত পাওয়া খ্রিস্টান শক্তির ক্ষতি এবং পিছু হটে একইভাবে চেষ্টা করার জন্য আমাদের হাতে হাতে কনস্টিনোপল।  শুরু হয় ইস্তাম্বুলের নতুন ইতিহাস।

সার্ভার-১






               ভিডিও ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।


        মেগা থেকে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

Post a Comment

Previous Post Next Post