রাইস অফ এম্পায়ার অটোমান, সিজন ০১ ভলিউম ৫

 



তুরস্কের গুরুত্বপূর্ণ শহর ইস্তাম্বুল আগে কনস্ট্যান্টনোপলক্ষ পরিচিত ছিল। ১৪৫৩ সালে ইউসমানীয় দ্বিতীয় মুহাম্মদ জয়ের ইতিহাসের পাতায় নিজের নাম লেখান। এটি ছিল রোমান (বাইজেন্টাইন) সামরাজ্যের পুলিশ ছিল। 




ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৪৫৩ এপ্রিল ৬ এপ্রিল থেকে ২৯ মে পর্যন্ত বাধার সম্মুখীন হয়। ব্যবহারিকভাবে শহরটি উসমানীয় সাম্রাজ্যের অধিকারে আসে। তার পুবে মহান সেলজুক ব্লক আল্প আরসালান শহর ও জয়জোট কিন্তু এরফা ধরে রাখতে পারেন।


কনস্টিনোপলে বিজয়কে ১৫০০ বছরের মত স্থায়ী রোমান সাম্রাজ্যের সমাপ্তি হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। উসমানীয়দের এই বিজয়ের ফলে উসমানীয় সেনাদের শেষ পর্যন্ত অগ্রসরের সামনে আর কোনো বাধা থাকতে না। খ্রিস্টানদের জন্য এই শোচিয়ান পতন ছিল অকল্পনীয়।




বিজয়ের পর মোহাম্মদ তার পুলিশ এড্রিন পার্টি কনস্ট্যান্টনোপল বা ইম্বেলে নিয়ে প্রশ্ন তোলে। শহর অবরোধের আগে পরে শহরের কিছু গ্রীক ও অগ্রীক জ্ঞানজীবী বেশ সহজ হয়। তাদের অধিকাংশ ইতালিতে পারে এবং ইউরোপীয় রেনেসাতে সাহায্য করে।


অনেক ঐতিহাসিক বিশ্লেষক, সাধারণদের কনস্ট্যান্টনোপ বিজয় ও বজেসেন্টাইন সাম্রাজ্যের পতনকে মধ্য যুগের সমপ্তি হিসেবে পরিচিতি। 




কনস্ট্যান্টনোপল কখন থেকে রোমানদের হাতে ছিল




এর আগে রো সম্রাট কনসট্যান্টাইন স্থানীয় ৩৩০ সাল থেকে কনস্ট্যান্টনোপল পুলিশ হিসাবে গঠিত হয়েছিল। পরবর্তী ১১ বার আসন শহরটি বেশ কয়েকটি অবরোধ সনাক্তকরণ ১২০৪ দেখতে দেখতে ক্রুসেডের সময় এটি কেউ পেতে পারে।


ক্রুসেডাররা কনস্ট্যান্টনোপলকে একটি অস্থায়ী ল্যাটিন রাষ্ট্রের জন্য। তবে সাম্রাজ্যের বাকি অংশ কিছু গ্রীক রাষ্ট্র, বিশেষ করে নাইসিয়া, এপিরাস ও ট্রেডবিন্ডে বিভক্ত হয়েছে। এই গ্রীকিং মিত্র হিসাবে ল্যাটিন শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বাজেসেন্টাইন মুকুটের জন্য তাদের মধ্যে প্রতি যোগসূত্র লিপ্ত হয়।




নাইসিয়ানরা ১২৬১ সালে কনস্ট্যান্টনোপল অধিকার করে। এই সাম্রাজ্যে ভরে শান্তি বিরাজ করছি। ল্যাটিন, সার্বিয়ান,বুলগেরিয়ান ও উসমানীয় তুর্কিরা আক্রমণ করে।




১৩৪৬ থেকে ১৩৪৯ সাল পর্যন্ত স্থায়ীভাবে ব্ল্যাক ডেথ বলে মহামারিতে শহর প্রায় অর্ধেক মৃত্যবরন করে। এছাড়াও দুই দলের আগে ক্রুসেডারদের আক্রমণের ফলে অর্থনৈতিক ও আঞ্চলিক আধিপত্য খর্ব পর্যবেক্ষণের কারণে লোকখ্যা কম ছিল। ১৪৫৩ এর ফলে বড় মাঠ দ্বারা কিছু দেওয়াল ঘেরা বছরের শহরটি সমষ্টি ছিল। সম্পূর্ণ পাল্টা পাল্টা পাল্টার থিওডোসিয়ান চারল দ্বারা ঘেরা ছিল।




১৪৫০ সাল নাগাদ সাম্রাজ্য প্রাপ্ত হয়েছে। নাগরিক শহর উয়ার কয়েক বর্গমাইল, মারমারা সাগরের প্রিন্স দ্বীপ ও পেলো সম্পন্ন এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র মিস্ট্রাস নিয়ে গঠিত ছিল। একা ক্রুসেডের ফলশ্রুতিতে সৃষ্ট ট্রেবিজন্ড সাম্রাজ্য স্বাধীন কৃষ্ণ সাগরের উপকূলে সংস্থা ছিল।




সাত মুহাম্মদের উত্থান করা যেভাবে




১৪৫১ সালে প্রথম হন দ্বিতীয় মুহাম্মদ তার পাসর উত্তরী। মাত্র ১৯ বছর বয়সী একজন তরুণ শাসক হিসেবে কতটুকু যোগ্য তা নিয়ে অনেক মনেই প্রশ্ন করা। বলকান এজিয়ান অঞ্চলে খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ- কোনো সফল ব্যক্তি হতে পারে না বলে সকলের বক্তব্য ছিল। কিন্তু দিনটি যেতে যেতেই প্রজ্ঞাপন ও জ্ঞান থাকে সবার কাছে তার কথাই বলা হয়েছে। অভিনব রণকৌশল প্রয়োগ করে তিনি নিজেকে একজন যোগ্য শাসক হিসেবে ব্যবহার করেন। 




উসমানীয় সাম্রাজ্যের শক্তি ও রণকৌশল




বিশাল মহম্মদের সমুদ্রসীমা থেকে শহর বন্দোবস্ত একটি নৌবহর নির্মাণের জন্য। এটি অংশ গলিপোলির গ্রিক নাবিকদের নিয়ে গঠিত হয়েছিল।




উসমানীয়রা মাঝারি উত্তরের কামান গঠনে দক্ষ একথা প্রতিরোধের আগে সবার জানা ছিল। কিন্তু গোলা ছোড়ার পাল্লার প্রতি পক্ষের মনের দেখা যায়। অস্ত্রের ক্ষেত্রে উসমানীয়দের এই সক্ষমতা উরবান নামক এক হাঙ্গেরিয়ান (কারো নিজেরা) ব্যবহার করা সম্ভব।




তার নকশা করা একটি কালিকার নাম ছিল “শাহি”। এটির আটটি ছিল ২৭ ফুট (৮.২ মি) এবং এটি ৬০০ পাউন্ডের (২৭২ কেজি) একটি গোলা প্রায় এক মাইল (১.৬ কিমি) পথ ছুড়ে মারতে পারত।




বেশ কয়েকবার চেষ্টা পরও বালতুঘলুর অধীন উসমানীয় নৌবহরগুলো যখন গোল্ডেন হর্নে খুঁজে বের করতে পারে না তখন বুদ্ধির আসে অভির মুহাম্মদের। তিনি গোল্ডেন হর্নের উত্তরে কাঠের গালাটারের উপর দিয়ে চর্বি মাখানো একটি রাস্তা তৈরির আদেশ দেন। অন্য, মধ্যপথে ভোটার অবিশ্বাস্য!




 জাহাজকে তেনে গোল্ডেন হর্নে নিয়ে নেওয়া হয়। ফলে বজেন টাইনদের মনোবল ভেঙ্গে যায়। ২৮ এপ্রিল রাতে ইউএসমানীয় জাহাজগুলোকে একটা চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু উসমানীয়রা পূর্বে সংকেত পাওয়া খ্রিস্টান শক্তি ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং পিছু হটে এ ভাবে অভিযান চালায় আমাদের হাতে পতন হয় কনস্টিনোপল। শুরু হয় ইস্তাম্বুলের নতুন ইতিহাস।


সার্ভার - ১





   

Post a Comment

Previous Post Next Post