আয-যাহির বাইবার্স, পর্ব-৯

 




রুকনুদ্দীন বাইবার্স শুধু একটি নাম নয়, একটি ইতিহাস। মিসরের সালাউদ্দীন বীরবীর কথা জানুন আপনার জীবন রুকুনদ্দিন বাইয়ের বীরত্বপূর্ণি অনেক অজানা। রুকনুদ্দিন বাইবার্স ১৯ জুলাই ১২২৩ সালে কিপচাক উপত্যকার (বর্তমান কাজ স্থান) কুমান গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। কিপচা যাবার সংস্কৃতিতে বসবাস করা। তারা ছিল কর্মঠ, নিষ্ঠাবান ও তেজস্বী। তাই দেহরক্ষী হিসাবে কিপচাক উপত্যকা থেকে দাস সমাজ আনতেন সে সময়কাররাজরা। সর্বোপরি প্রচার তাদের মামলুক। মমলুক যোদ্ধা শক্তিতে পারদর্শী ছিলেন। তাদের তলোয়ার গঠন ছিল অন্য সবার থেকে অগ্রিম।





সকাল এক দিন কিপচাক উপত্যকায় অতর্কিত নিয়ন্ত্রণ করে চেসিস খানের গাড়া মোঙ্গল জয়। এই হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর নিয়ন্ত্রণ করে জঙ্গি-নির্যাতন করত। পুরুষদের আর উচ্চ মেয়ে ও দাস হিসাবে মূল্য প্রদান করে। সে সময় বাইবার্সের বয়স ছিল মাত্র পাঁচ বছর। মোঙ্গল ছোট বাইবার্সকে দামেস্কে দাস হিসেবে মূল্য দেয় মাত্র ৮০০ দিরহামে।




একটা সময় পর শিশু বাইবার্সের জায়গা হয় আফ্রিকার কায়রোতে। কারণ তাকে মামলুক হিসাবে কেন 'আলৌ আইতাকিন বান্দুকদার'। তিনি দ্বীনি শিক্ষা ও রণ-বিদ্যা পারদর্শী হলে মিসরে সালিহের খেদমতে আসন হয়। দীর্ঘায়ে, কৃষ্ণবর্ণ, নীল নিরাপত্তা অধিকারী বাইবার্স ছিলেন অত্যন্ত সাহসী ও কর্মচঞ্চল। দুই ঘোড়া পিঠে তীরে ছোড়ায় বাইবার্স পারদর্শী ছিলেন। বাইব যুদ্ধজয়ের মাধ্যমে ক্রুসেডার ওলদের কাছে ত্রাসেক্ট। বাইবার্স করেছেন ১৭ বছর। এই ১৭ বছরের রণাঙ্গনে ছিলেন একজন অকুতোভয় বীর।







মোঙ্গল যুদ্ধে জয়ী, সব রুকনুদ্দিন বাইবার্সের কাছে পরাজিত। মোল পরাজয় বরণ করে ঐতিহাসিক আইন জালুত যুদ্ধ দিয়ে। আইন জালুত ছিল যুদ্ধ। এই লড়াই ছিল মোঙ্গলদের কাছ থেকে ওয়ার্ড প্রথম বিজয় এবং ইতিহাসের পাসের বাঁকবিন্দু।




পুরো চারি দিকে যখন উথান হয় বাইবার্স। সাধারণভাবে ক্রুসেড বলতে ভুমভূমির মত জেরুজালে এবং কনস্টানপলের অধিকার নেওয়ার জন্য ইউরোপের খ্রিস্টানদের মিলিত শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ সম্পাদিত। যারা এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে, তাদের বলা হয় ক্রুসেডার। ১২৬০- পর চারদিকে মোঙ্গল ক্রুসেডারদের কাছে বাইবার্স অপ্রতিরোধ্য।


হালাকু খান ছিলেন মোঙ্গল শাসক। তিনি তোলুইয়ের ছেলে এবং মোঙ্গল আবেগতা চেঙ্গিস খানের নাতি। হালাকু খান ১২ বছর ৫৮ বছর বাগদাদেব শক্তির উপর জ্ঞান চালয় এবং ১০ বার করে বাগদা শহরকে চতুস্তুপে পরিণত করেছে। বাগদাদ ছিল ইসলামি সভ্যতা, খিলাফত, জ্ঞানচর্চা ও সংস্কৃতির গণ। কিন্তু মোঙ্গলরা আপনার জ্ঞান আহরণের সবচেয়ে বড় লাইব্রেরি বাইতুল হিকমাহ চটি করে। মোঙ্গল শক্তি রাইট মানুষের বেশি নৃশংসতা পাঠ করছি, ফোপা পানি লাল হয়েছিল এবং অনেকটাই বই পোড়ানো ছায়ের স্তূপ। তবে বাইবার্সের যুদ্ধ এবং কৌশলে বাগদাদ পুনঃউদ্ধার হয়। এর মধ্য দিয়ে প্রতি বাইবার্স পুনস্থাপন যান আববাসী খিলাফতের। ১ জুলাই ১২৭৭ সালে এই মহান বীরের জীবনাবসন হয়। বাইবার্স কাউন্সিল ছিলেন ৫৪ বছর। তিনি রাজনীতিকে রাজনীতি করেছেন। মিসরের সালাউদ্দীন আইসুবীর পরের ব্লক রুকনুদ্দিন বাইকেধা

তীয় স্থান দেওয়া হয়।

সার্ভার






Post a Comment

Previous Post Next Post